October 7, 2024, 6:37 pm

সংবাদ শিরোনাম
মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা! লক্ষ্মীপুরে কুমিরের আতঙ্কে এলাকাবাসী

আরমান হক ডেনিমের ভিত্তি স্থাপন ‘বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরে’

আরমান হক ডেনিমের ভিত্তি স্থাপন ‘বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরে’

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে’ ১০ একর জমিতে কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছে আরমান হক ডেনিম।

চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই এবং ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার একর জমির উপর গড়ে তোলা হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ এই শিল্পাঞ্চল।  শুক্রবার প্রথম কোনো কোম্পানি হিসেবে আরমান হক ডেনিমের কারখানার ভিত্তি স্থাপন হল সেখানে।

কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নবীউর রহমান  বলেন, অচিরেই কারখানার ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়ে যাবে। ২০১৯ সালের মধ্যেই উৎপাদনে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।

২৪০ কোটি টাকার বিনিয়োগে প্রতিষ্ঠিত এই কারখানায় ৭০০ থেকে ৮০০ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।

প্রতিদিন উৎপাদন হবে ৬০ হাজার মিটার। আর বছরে উৎপাদন হবে এক দশমিক ৮ মিলিয়ন ইয়ার্ড কাপড়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেন, “আজ এক ঐতিহাসিক দিন। এবারের বিজয় দিবস নতুন এই কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর নতুন সম্ভাবনার দ্বার নিয়ে এসেছে।”

বঙ্গবন্ধু শিল্প নগর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক থেকে ১০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সেখানে কারখানা স্থাপনে ইতোমধ্যেই কয়েকটি শিল্প গ্রুপ জমির চূড়ান্ত বরাদ্দ পেয়েছে।

বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, সমুদ্র বন্দর, কেন্দ্রীয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পানি শোধনাগার, আবাসিক এলাকা, বাণিজ্যিক এলাকা, বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল সুবিধা থাকছে এই শিল্পনগরে।

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যেই পরিকল্পনা অনুযায়ী অনেকটাই এগিয়ে গেছে সংস্থাটি।

বেজা ইতোমধ্যে ১৭টি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় প্রি-কোয়ালিফিকেশন লাইসেন্স দিয়েছে। এর মধ্যে ছয়টি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে।

এছাড়া মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল (১ম পর্যায়) ডেভেলপার নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। মিরসরাই,ফেনী, নাফ ও সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক উন্নয়ন কাজ চলছে।

মিরসরাই ও ফেনী অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব পেয়েছে বেজা।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর